বাংলাদেশে গার্মেন্ট শিল্পে প্রায় ৫৩০ টি রেজিষ্টাট বেসিক ট্রেড ইউনিয়ন এবং প্রায় ৪৩টি রেজিষ্টাট ফেডারেশন আছে । অথচ ২০০৬ / ২০১০ / ২০১৩ সালের মজুরী বৃদ্ধীর আন্দলন থেকে শুরুকরে শ্রমিকদের অধিকার আদায়ের প্রতিটা শ্রমিক আন্দলনে তাদের সেই ভাবে ভূমিকা রাখতে আমি দেখিনি । ২০১০ সালে নিম্নতম মজুরী ৫০০০ টাকার দাবিতে গার্মেন্ট শ্রমিকরা যখন মরণপন লড়াই করছিল তখন অনেক শ্রমিকনেতাই বলেছিল গার্মেন্ট শ্রমিকরা হটকারিতা করছে ।
আমি ২০০২ সাল থেকে গার্মেন্ট শ্রমিকদের সাথে কাজ করছি , আমি দেখেছি গার্মেন্ট শ্রমিকরা যখন তাদের ন্যায়সংগত দাবিদাবা নিয়ে কথা বলে তখন তাদের বোঝানো হয় এই শিল্পকে বাঁচাতে হবে গার্মেন্ট মালিকদেরকে বাঁচাতে হবে অথচ কাউকে বলতে শুনিনি গার্মেন্ট শ্রমিকদের বাঁচাতে হবে ।
গার্মেন্ট শ্রমিক ট্রেড ইউনিয়ন কেন্দ্র সকল আইন কানুন মেনেই সঠিক ভাবেই ২০০৬ সালের অনেক আগেই সরকারের কাছে রেজিষ্টেশনের জন্য আবেদন করেছে অথচ সরকার এখন পর্যন্ত রেজিষ্টেশন দেইনি কিংবা বাতিলো করেনি । কারন গার্মেন্ট শ্রমিক ট্রেড ইউনিয়ন কেন্দ্র শত বিপদেও গার্মেন্ট শ্রমিকদের পাশে থেকেছে , সরকার কিংবা গার্মেন্ট মালিকদের চামচামি করেনি ।
গার্মন্ট শ্রমিক ট্রেড ইউনিয়ন কেন্দ্র রেজিষ্টেশনের অপেক্ষয় বসেনাথেকে ২০০৬ /২০১০ / ২০১৩ সালের গার্মেন্ট শ্রমিকদের মজুরী বৃদ্ধীর আন্দলন সহ শ্রমিকদের অধিকার আদায়ের সকল আন্দলনে কঠর ভূমিকা পালন করে আসছে ।
আমি ২০০২ সাল থেকে গার্মেন্ট শ্রমিকদের সাথে কাজ করছি , আমি দেখেছি গার্মেন্ট শ্রমিকরা যখন তাদের ন্যায়সংগত দাবিদাবা নিয়ে কথা বলে তখন তাদের বোঝানো হয় এই শিল্পকে বাঁচাতে হবে গার্মেন্ট মালিকদেরকে বাঁচাতে হবে অথচ কাউকে বলতে শুনিনি গার্মেন্ট শ্রমিকদের বাঁচাতে হবে ।
গার্মেন্ট শ্রমিক ট্রেড ইউনিয়ন কেন্দ্র সকল আইন কানুন মেনেই সঠিক ভাবেই ২০০৬ সালের অনেক আগেই সরকারের কাছে রেজিষ্টেশনের জন্য আবেদন করেছে অথচ সরকার এখন পর্যন্ত রেজিষ্টেশন দেইনি কিংবা বাতিলো করেনি । কারন গার্মেন্ট শ্রমিক ট্রেড ইউনিয়ন কেন্দ্র শত বিপদেও গার্মেন্ট শ্রমিকদের পাশে থেকেছে , সরকার কিংবা গার্মেন্ট মালিকদের চামচামি করেনি ।
গার্মন্ট শ্রমিক ট্রেড ইউনিয়ন কেন্দ্র রেজিষ্টেশনের অপেক্ষয় বসেনাথেকে ২০০৬ /২০১০ / ২০১৩ সালের গার্মেন্ট শ্রমিকদের মজুরী বৃদ্ধীর আন্দলন সহ শ্রমিকদের অধিকার আদায়ের সকল আন্দলনে কঠর ভূমিকা পালন করে আসছে ।
অথচ
জাতীয় শ্রমনীতি, ২০১২ এর ৭ নং ধারাতে বলা আছে
--------------------------------------
৭.০০. ন্যায্য মজুরি :
--------------------------------------
৭.০০. ন্যায্য মজুরি :
সরকার শ্রমিক ও তার পরিবারের জন্য মানসম্মত জীবন ধারণ উপযোগী ন্যায্য মজুরি প্রাপ্তির ব্যবস্থা গ্রহণ করবে যার মধ্যে অন্যতম হবে :
১. নিম্নতম মজুরির মানদণ্ড নির্ধারণ;
২. দ্রব্য মৃল্যের সাথে সঙ্গতি রেখে নিয়মিত মজুরি পর্যালোচনা ও পুনঃনির্ধারণ;
৩. শ্রমিকের দক্ষতা ও কাজের প্রকৃতির সাথে সামন্জ্ঞস্যপৃর্ণ বিভিন্ন স্তরের মজুরি নির্ধারণ; এবং
৪. নারী-পুরুষ ও অনগ্রসর জনগোষ্ঠীর মধ্যে মজুরির বৈষম্য নিরসনসহ বাস্তবভিত্তিক পদক্ষেপ গ্রহণ ।
২. দ্রব্য মৃল্যের সাথে সঙ্গতি রেখে নিয়মিত মজুরি পর্যালোচনা ও পুনঃনির্ধারণ;
৩. শ্রমিকের দক্ষতা ও কাজের প্রকৃতির সাথে সামন্জ্ঞস্যপৃর্ণ বিভিন্ন স্তরের মজুরি নির্ধারণ; এবং
৪. নারী-পুরুষ ও অনগ্রসর জনগোষ্ঠীর মধ্যে মজুরির বৈষম্য নিরসনসহ বাস্তবভিত্তিক পদক্ষেপ গ্রহণ ।
ন্যায্য মজুরি ও মজুরির সাথে সম্পর্কিত অন্যান্য প্রণোদনামূলক ব্যবস্থা শ্রমিকের শারীরিক ও মানসিক বিকাশে সহায়ক হবে এবং শ্রমিক সমাজকে কাজে আত্মনিয়োগে ও উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধিতে উৎসাহিত করবে ।
২০১৩ সালে শ্রমিকর দাবি জানিয়ে ছিল নিম্নতম মূল মজুরি ৮,০০০ টাকা । নভেম্বর মাসে অনেক অন্দলনের পর সরকার ঘোষনা করেছিল ।
২০১৩ সালে শ্রমিকর দাবি জানিয়ে ছিল নিম্নতম মূল মজুরি ৮,০০০ টাকা । নভেম্বর মাসে অনেক অন্দলনের পর সরকার ঘোষনা করেছিল ।
শ্রমিক ও কর্মচারীদের জন্য নিম্নতম মজুরীর হার, ৪ ডিসেম্বর ২০১৩
গ্রেড-১ : বেসিক ৮,৫০০/- সর্বমোট ১৩,০০০/-
গ্রেড-২ : ৭,০০০/- ১০,৯০০/-
গ্রেড-৩ : ৪,০৭৫/- ৬,৮০৫/-
গ্রেড-৪ : ৩,৮০০/- ৬,৪২০/-
গ্রেড-৫ : ৩,৫৩০/- ৬,০৪২/-
গ্রেড-৬ : ৩,২৭০/- ৫,৬৭৮/-
গ্রেড-৭ : ৩,০০০/- ৫,৩০০/-
গ্রেড-৮ : ২,২০০/- ৪,১৮০/-
গ্রেড-২ : ৭,০০০/- ১০,৯০০/-
গ্রেড-৩ : ৪,০৭৫/- ৬,৮০৫/-
গ্রেড-৪ : ৩,৮০০/- ৬,৪২০/-
গ্রেড-৫ : ৩,৫৩০/- ৬,০৪২/-
গ্রেড-৬ : ৩,২৭০/- ৫,৬৭৮/-
গ্রেড-৭ : ৩,০০০/- ৫,৩০০/-
গ্রেড-৮ : ২,২০০/- ৪,১৮০/-
অথচ
সরকারি এক জন কর্মচারি সর্বনিম্ন বেসিক বেতন পান ৮,২৫০ টাকা সব মিলিয়ে মোট মজুরি পান ১৮,৫০০ টাকা । তাই আমরা দাবি জানিয়েছি নিম্নতম মূল মজুরি ১০,০০০ টাকা , বাড়ি ভাড়া ৪,০০০ টাকা, গাড়ি ভাড়া ১,০০০ টাকা , চিগিৎসা ভাতা ১,০০০ টাকা ।আশুলিয়ার শ্রমিকরা শান্তি পূর্ণ ভাবে বেতন বৃদ্ধির উক্ত দাবি সমর্থন করার কারনে তাদের ছাটায় দমন নির্ষাতন-মামলা হামলা নেমে এসেছে । গার্মেন্ট শ্রমিকরা সংগঠিত শক্তির লড়াই এর মাধ্যেমে তাদের এই দাবি আদায় করবে ।