আজ ৬ মার্চ ২০১৯, বুধবার বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিবি)’র ৭১তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী।
১৯২৫ সালে ভারতবর্ষের কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিআই) প্রতিষ্ঠিত হয়। ১৯৪৮ সালের ৬ মার্চ সিপিআই-এর দ্বিতীয় কংগ্রেসে পৃথকভাবে প্রতিষ্ঠিত রাষ্ট্র পাকিস্তানের প্রতিনিধিরা ভিন্ন একটি অধিবেশনে মিলিত হয়ে স্বতন্ত্রভাবে পাকিস্তানের কমিউনিস্ট পার্টি এবং একই সঙ্গে পার্টির পূর্ব পাকিস্তান প্রাদেশিক কমিটি প্রতিষ্ঠা করেন। ১৯৬৮ সালে পূর্ব পাকিস্তান প্রাদেশিক কমিটির ৪র্থ সম্মেলনে পৃথক কেন্দ্রীয় কমিটি গঠন করে স্বতন্ত্র ও স্বাধীন পার্টি হিসেবে পূর্ব পাকিস্তানের কমিউনিস্ট পার্টি কার্যক্রম শুরু করে এবং ওই সম্মেলনকে প্রথম পার্টি কংগ্রেস হিসেবে গ্রহণ করা হয়।
পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার পর পরই পশ্চিম পাকিস্তানের শাসকগোষ্ঠী কমিউনিস্ট কর্মীদের ওপর হত্যা, নির্যাতন, জেল-জুলুম-হুলিয়ার খড়গ নেমে আসে। হাজার হাজার কমিউনিস্টকে দেশত্যাগে বাধ্য করা হয়। ১৯৫০ সালের ২৪ এপ্রিল রাজশাহীর খাপড়া ওয়ার্ড কমিউনিস্ট রাজবন্দীদের ওপর পুলিশ গুলি চালালে ৭ জন কমরেড শহীদ হন। পূর্ব পাকিস্তানের কমিউনিস্টরা তীব্র গণআন্দোলন গড়ে তোলেন। তেভাগা, নানকার, টংকসহ নানা কৃষক আন্দোলন, শ্রমিক আন্দোলনের পাশাপাশি ছাত্র ও সাংস্কৃতিক আন্দোলন সংগঠিত করেছেন। ঐতিহ্যবাহী গণসংগঠনগুলো প্রতিষ্ঠার পেছনে কমিউনিস্ট পার্র্টির ভ‚মিকাই মুখ্য।
ভাষা আন্দোলন, মুক্তিযুদ্ধ, স্বৈরাচারবিরোধী গণতান্ত্রিক সংগ্রাম, সাম্প্রদায়িকতা ও সাম্রাজ্যবাদবিরোধী লড়াই, জাতীয় সম্পদ রক্ষার আন্দোলন, যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের আন্দোলন, যুদ্ধাপরাধী সংগঠন জামাত-শিবির নিষিদ্ধের আন্দোলনসহ সকল আন্দোলন-সংগ্রামেই সিপিবি অনন্য ভ‚মিকা পালন করেছে।
ভাষা আন্দোলন সংগঠিত করার ক্ষেত্রে কমিউনিস্ট পার্টির কর্মীরাই মুখ্য ভূমিকা পালন করেছেন। মুক্তিযুদ্ধে সিপিবি’র ভ‚মিকা বিশেষ মর্যাদার ও অনেক বিষয় মৌলিক প্রভাব সৃষ্টিকারী। কিংবদন্তী কমিউনিস্ট নেতা সিপিবি’র সাবেক সভাপতি কমরেড মণি সিংহ ছিলেন মুক্তিযুদ্ধকালীন প্রবাসী সরকারের উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য। নিয়মিত বাহিনীর বাইরেও ন্যাপ-কমিউনিস্ট পার্টি-ছাত্র ইউনিয়ন যৌথ গেরিলা বাহিনী গঠন করে সিপিবি মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করে। মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে আন্তর্জাতিকভাবে জনমত সৃষ্টিতে সিপিবি’র ভ‚মিকাই প্রধান।
স্বাধীনতা-উত্তরকালে সিপিবি’র ওপর ক্ষমতাসীনরা নানাভাবে চড়াও হয়। ১৯৭৩ সালের ১ জানুয়ারি ছাত্র ইউনিয়নের সাম্রাজ্যবাদবিরোধী মিছিলে পুলিশ গুলি করলে ২ জন কমরেড শহীদ হন, আহত হন অনেকে। স্বাধীন দেশে এটাই প্রথম রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাস। ১৯৭৩ সালের ১০ মার্চ গোপালগঞ্জের জনপ্রিয় কমিউনিস্ট নেতা কমরেড ওয়ালিউর রহমান লেবু, এমপি প্রার্থী কমরেড কমলেশ বেদজ্ঞ, ছাত্র ইউনিয়ন নেতা কমরেড বিষ্ণুপদ ও কমরেড মানিককে প্রকাশ্যে নির্মমভাবে হত্যা করে শাসকদলের গুণ্ডারা। ২০০১ সালের ২০ জানুয়ারি পল্টন ময়দানে সিপিবি’র মহাসমাবেশে বোমা হামলা করা হয়েছে। এ হামলায় ৫জন কমরেড শহীদ হয়েছেন।
১৯৭৫ সালে বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়। তখন জেল-জুলুম-নির্যাতন অগ্রাহ্য করে সিপিবি সর্বশক্তি দিয়ে এই নির্মম হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে রাজপথে রুখে দাঁড়িয়েছে। জিয়ার শাসনামলে কমরেড মোহাম্মদ ফরহাদের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলা দেওয়া হয় এবং কমিউনিস্ট পার্টিকে বেআইনি ঘোষণা করা হয়। প্রতিষ্ঠার পর থেকে প্রায় অর্ধেক সময় কমিউনিস্ট পার্টি বেআইনি ছিল। এমনকি স্বাধীন দেশেও কমিউনিস্ট পার্টিকে একাধিকবার বেআইনি হতে হয়েছে।
আওয়ামী লীগ ও বিএনপিকেন্দ্রিক দ্বি-দলীয় মেরুকরণের বাইরে বাম-গণতান্ত্রিক বিকল্প বলয় গড়ে তোলার কঠিন ও জটিল পথ পরিক্রমায় নানামুখী ততপরতায় সিপিবি তার প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছে। দেশ ও জাতির কাক্সিক্ষত মুক্তির জন্য সমাজতন্ত্রের লক্ষ্যে বিপ্লবী গণতান্ত্রিক পরিবর্তন সাধনে সিপিবি কাজ করে যাচ্ছে।
বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিবি)’র সভাপতি মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম ও সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ শাহ আলম বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির ৭১তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে প্রদত্ত এক বিবৃতিতে দেশের শ্রমিক, কৃষক, ক্ষেতমজুর, মেহনতি মানুষসহ সর্বস্তরের দেশবাসীর প্রতি শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। বিগত দিনে পার্টির পতাকা সমুন্নত রাখতে গিয়ে যাঁরা শহীদের মৃত্যুবরণ করেছেন, তাঁদের স্মৃতির প্রতি নেতৃবৃন্দ গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন।
বিবৃতিতে নেতৃবৃন্দ অতীতে ও বর্তমানে নানাভাবে যাঁরা পার্টিতে অবদান রেখেছেন ও রাখছেন তাঁদের সকলকে প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে সংগ্রামী অভিনন্দন জ্ঞাপন করেছেন।
বিবৃতিতে নেতৃবৃন্দ যথাযোগ্য মর্যাদায় প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালনের জন্য সারাদেশে পার্টির সব ইউনিটের প্রতি আহবান জানান।
সিপিবি’র প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে কেন্দ্রীয় কর্মসূচি
বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিবি)’র ৭১তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আজ ৬ মার্চ ২০১৯, বুধবার বিকেল ৪টায় কমরেড মণি সিংহ সড়কস্থ মুক্তিভবনের মৈত্রী মিলনায়তনে আলোচনা সভা। আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখবেন কামাল লোহানী, মনজুরুল আহসান খান, সহিদুল্লাহ চৌধুরী, পঙ্কজ ভট্টচার্য, খালেকুজ্জামান, মোহাম্মদ শাহ আলম। সভাপতিত্ব করবেন মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম।
আলোচনা সভার শুরুতে একতা অনলাইন টেলিভিশনের পরীক্ষামূলক সম্প্রচার উদ্বোধন করা হবে।
১৯২৫ সালে ভারতবর্ষের কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিআই) প্রতিষ্ঠিত হয়। ১৯৪৮ সালের ৬ মার্চ সিপিআই-এর দ্বিতীয় কংগ্রেসে পৃথকভাবে প্রতিষ্ঠিত রাষ্ট্র পাকিস্তানের প্রতিনিধিরা ভিন্ন একটি অধিবেশনে মিলিত হয়ে স্বতন্ত্রভাবে পাকিস্তানের কমিউনিস্ট পার্টি এবং একই সঙ্গে পার্টির পূর্ব পাকিস্তান প্রাদেশিক কমিটি প্রতিষ্ঠা করেন। ১৯৬৮ সালে পূর্ব পাকিস্তান প্রাদেশিক কমিটির ৪র্থ সম্মেলনে পৃথক কেন্দ্রীয় কমিটি গঠন করে স্বতন্ত্র ও স্বাধীন পার্টি হিসেবে পূর্ব পাকিস্তানের কমিউনিস্ট পার্টি কার্যক্রম শুরু করে এবং ওই সম্মেলনকে প্রথম পার্টি কংগ্রেস হিসেবে গ্রহণ করা হয়।
পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার পর পরই পশ্চিম পাকিস্তানের শাসকগোষ্ঠী কমিউনিস্ট কর্মীদের ওপর হত্যা, নির্যাতন, জেল-জুলুম-হুলিয়ার খড়গ নেমে আসে। হাজার হাজার কমিউনিস্টকে দেশত্যাগে বাধ্য করা হয়। ১৯৫০ সালের ২৪ এপ্রিল রাজশাহীর খাপড়া ওয়ার্ড কমিউনিস্ট রাজবন্দীদের ওপর পুলিশ গুলি চালালে ৭ জন কমরেড শহীদ হন। পূর্ব পাকিস্তানের কমিউনিস্টরা তীব্র গণআন্দোলন গড়ে তোলেন। তেভাগা, নানকার, টংকসহ নানা কৃষক আন্দোলন, শ্রমিক আন্দোলনের পাশাপাশি ছাত্র ও সাংস্কৃতিক আন্দোলন সংগঠিত করেছেন। ঐতিহ্যবাহী গণসংগঠনগুলো প্রতিষ্ঠার পেছনে কমিউনিস্ট পার্র্টির ভ‚মিকাই মুখ্য।
ভাষা আন্দোলন, মুক্তিযুদ্ধ, স্বৈরাচারবিরোধী গণতান্ত্রিক সংগ্রাম, সাম্প্রদায়িকতা ও সাম্রাজ্যবাদবিরোধী লড়াই, জাতীয় সম্পদ রক্ষার আন্দোলন, যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের আন্দোলন, যুদ্ধাপরাধী সংগঠন জামাত-শিবির নিষিদ্ধের আন্দোলনসহ সকল আন্দোলন-সংগ্রামেই সিপিবি অনন্য ভ‚মিকা পালন করেছে।
ভাষা আন্দোলন সংগঠিত করার ক্ষেত্রে কমিউনিস্ট পার্টির কর্মীরাই মুখ্য ভূমিকা পালন করেছেন। মুক্তিযুদ্ধে সিপিবি’র ভ‚মিকা বিশেষ মর্যাদার ও অনেক বিষয় মৌলিক প্রভাব সৃষ্টিকারী। কিংবদন্তী কমিউনিস্ট নেতা সিপিবি’র সাবেক সভাপতি কমরেড মণি সিংহ ছিলেন মুক্তিযুদ্ধকালীন প্রবাসী সরকারের উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য। নিয়মিত বাহিনীর বাইরেও ন্যাপ-কমিউনিস্ট পার্টি-ছাত্র ইউনিয়ন যৌথ গেরিলা বাহিনী গঠন করে সিপিবি মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করে। মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে আন্তর্জাতিকভাবে জনমত সৃষ্টিতে সিপিবি’র ভ‚মিকাই প্রধান।
স্বাধীনতা-উত্তরকালে সিপিবি’র ওপর ক্ষমতাসীনরা নানাভাবে চড়াও হয়। ১৯৭৩ সালের ১ জানুয়ারি ছাত্র ইউনিয়নের সাম্রাজ্যবাদবিরোধী মিছিলে পুলিশ গুলি করলে ২ জন কমরেড শহীদ হন, আহত হন অনেকে। স্বাধীন দেশে এটাই প্রথম রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাস। ১৯৭৩ সালের ১০ মার্চ গোপালগঞ্জের জনপ্রিয় কমিউনিস্ট নেতা কমরেড ওয়ালিউর রহমান লেবু, এমপি প্রার্থী কমরেড কমলেশ বেদজ্ঞ, ছাত্র ইউনিয়ন নেতা কমরেড বিষ্ণুপদ ও কমরেড মানিককে প্রকাশ্যে নির্মমভাবে হত্যা করে শাসকদলের গুণ্ডারা। ২০০১ সালের ২০ জানুয়ারি পল্টন ময়দানে সিপিবি’র মহাসমাবেশে বোমা হামলা করা হয়েছে। এ হামলায় ৫জন কমরেড শহীদ হয়েছেন।
১৯৭৫ সালে বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়। তখন জেল-জুলুম-নির্যাতন অগ্রাহ্য করে সিপিবি সর্বশক্তি দিয়ে এই নির্মম হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে রাজপথে রুখে দাঁড়িয়েছে। জিয়ার শাসনামলে কমরেড মোহাম্মদ ফরহাদের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলা দেওয়া হয় এবং কমিউনিস্ট পার্টিকে বেআইনি ঘোষণা করা হয়। প্রতিষ্ঠার পর থেকে প্রায় অর্ধেক সময় কমিউনিস্ট পার্টি বেআইনি ছিল। এমনকি স্বাধীন দেশেও কমিউনিস্ট পার্টিকে একাধিকবার বেআইনি হতে হয়েছে।
আওয়ামী লীগ ও বিএনপিকেন্দ্রিক দ্বি-দলীয় মেরুকরণের বাইরে বাম-গণতান্ত্রিক বিকল্প বলয় গড়ে তোলার কঠিন ও জটিল পথ পরিক্রমায় নানামুখী ততপরতায় সিপিবি তার প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছে। দেশ ও জাতির কাক্সিক্ষত মুক্তির জন্য সমাজতন্ত্রের লক্ষ্যে বিপ্লবী গণতান্ত্রিক পরিবর্তন সাধনে সিপিবি কাজ করে যাচ্ছে।
বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিবি)’র সভাপতি মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম ও সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ শাহ আলম বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির ৭১তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে প্রদত্ত এক বিবৃতিতে দেশের শ্রমিক, কৃষক, ক্ষেতমজুর, মেহনতি মানুষসহ সর্বস্তরের দেশবাসীর প্রতি শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। বিগত দিনে পার্টির পতাকা সমুন্নত রাখতে গিয়ে যাঁরা শহীদের মৃত্যুবরণ করেছেন, তাঁদের স্মৃতির প্রতি নেতৃবৃন্দ গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন।
বিবৃতিতে নেতৃবৃন্দ অতীতে ও বর্তমানে নানাভাবে যাঁরা পার্টিতে অবদান রেখেছেন ও রাখছেন তাঁদের সকলকে প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে সংগ্রামী অভিনন্দন জ্ঞাপন করেছেন।
বিবৃতিতে নেতৃবৃন্দ যথাযোগ্য মর্যাদায় প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালনের জন্য সারাদেশে পার্টির সব ইউনিটের প্রতি আহবান জানান।
সিপিবি’র প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে কেন্দ্রীয় কর্মসূচি
বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিবি)’র ৭১তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আজ ৬ মার্চ ২০১৯, বুধবার বিকেল ৪টায় কমরেড মণি সিংহ সড়কস্থ মুক্তিভবনের মৈত্রী মিলনায়তনে আলোচনা সভা। আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখবেন কামাল লোহানী, মনজুরুল আহসান খান, সহিদুল্লাহ চৌধুরী, পঙ্কজ ভট্টচার্য, খালেকুজ্জামান, মোহাম্মদ শাহ আলম। সভাপতিত্ব করবেন মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম।
আলোচনা সভার শুরুতে একতা অনলাইন টেলিভিশনের পরীক্ষামূলক সম্প্রচার উদ্বোধন করা হবে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন