চালের অস্বাভাবিক দামবৃদ্ধি এবং চাল সিন্ডিকেটের অবৈধ কর্মকান্ড সম্পর্কে ১৯ সেপ্টেম্বর ২০১৭ ইং তারিখ এক বিবৃতিতে বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিবি)’র সভাপতি কমরেড মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম ও সাধারণ সম্পাদক কমরেড মো. শাহ আলম সরকারের প্রতি উপরোক্ত আহবান জানান।
নেতৃবৃন্দ বিবৃতিতে বলেন, একদিকে খাদ্যমন্ত্রী বলছেন চালের মজুতে কোনো সংকট নেই, অন্যদিকে ওএমএস-এ চালের দাম ১৫ টাকা থেকে ৩০ টাকা করা হয়েছে। ক্রয়ের পরিমাণ ৫ কেজি নির্দিষ্ট করে দেওয়া হয়েছে। অনভ্যস্ত মানুষকে আতপ চাল কিনতে বাধ্য করা হচ্ছে। আতপ চাল পেয়ে কিংকর্তব্যবিমূঢ় মানুষ ভেবে পাচ্ছে না ভাত রাধঁবে না পিঠা বানাবে। আর ভাত রাঁধলে কিভাবে রাঁধতে হয় অনেকে তা জানে না। মানুষের এই বিপর্যয়ের সময় তাদেরকে এ ধরনের পরিস্থিতির দিকে ঠেলে দেয়া অসহায় জনগণের প্রতি সরকারে উপহাস মাত্র।
নেতৃবৃন্দ বলেন, আজ ১৯ সেপ্টেম্বর খাদ্যমন্ত্রীর সাথে চাল ব্যবসায়ীদের এক বৈঠকে ব্যবসায়ীরা মন্ত্রীকে আশ্বস্ত করেছেন দু-একদিনের মধ্যে চালের বর্ধিত দাম হ্রাস পাবে। এতে বোঝা যাচ্ছে চালের দাম নির্ধারণের চাবিকাঠি রয়েছে ব্যবসায়ীদের হাতে। চালকলের মালিকরা এবং পাইকারী ব্যবসায়ীরা যোগসাজশে চালের দামবৃদ্ধি ঘটিয়েছে। এদের সহযোগিতা করেছে দুর্নীতিবাজ আমলাচক্র ও ক্ষমতাসীন অসৎ রাজনীতিবিদরা। চালকল মালিক-ব্যবসায়ী-আমলা-রাজনীতিবিদদের অসৎ সিন্ডিকেট চালের দাম বাড়িয়ে দেশের মানুষের কাছ থেকে শত শত কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছে। চালের দাম কমানোর নামে চাল আমাদনীকারকদের ‘শূন্য’ মার্জিনে এলসি খোলার জন্য বাণিজ্যিক ব্যাংকসমূহকে নির্দেশ প্রদান করেছে সরকার এবং চাল আমাদনীতে বাজেটে ঘোষিত শুল্ক ২৮% থেকে হ্রাস করে ২% নির্ধারণ করেছে। এতে মুনাফা বেড়েছে চাল আমদানীকারকদের। কিন্তু বাজারে চালের দাম হ্রাস পায়নি। জনগণকে বর্ধিত দামেই চাল কিনতে হচ্ছে।
নেতৃবৃন্দ বলেন, আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন মহাজোট সরকারের নির্বাচনী অঙ্গীকার ছিল তারা ১০ টাকা কেজিতে জনগণকে চাল সরবরাহ করবে। বাস্তবতা হচ্ছে জনগণকে লাইনে দাঁড়িয়ে ট্রাক থেকে ৩০ টাকা কেজিতে আতপ চাল কিনতে হচ্ছে।
চালের দাম নিয়ন্ত্রণে সরকারের ব্যর্থতায় ক্ষোভ প্রকাশ করে নেতৃবৃন্দ বলেন, সিন্ডিকেট ভেঙে দেয়ার পরিবর্তে সিন্ডিকেটকে প্রশ্রয় দিচ্ছে সরকার। কৃত্রিমভাবে চালের দাম বৃদ্ধির জন্য দায়ী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য তারা সরকারের প্রতি আহবান জানান। সেই সাথে কোন দুষ্টচক্র যাতে নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যের দাম নিয়ে কারসাজি করতে না পারে সেজন্য চালসহ নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যের বাজার নিয়ন্ত্রণে সরকার এবং সরকারি সংস্থাকে মূখ্য ভূমিকা নেয়ার দাবি জানান।
নেতৃবৃন্দ বিবৃতিতে বলেন, একদিকে খাদ্যমন্ত্রী বলছেন চালের মজুতে কোনো সংকট নেই, অন্যদিকে ওএমএস-এ চালের দাম ১৫ টাকা থেকে ৩০ টাকা করা হয়েছে। ক্রয়ের পরিমাণ ৫ কেজি নির্দিষ্ট করে দেওয়া হয়েছে। অনভ্যস্ত মানুষকে আতপ চাল কিনতে বাধ্য করা হচ্ছে। আতপ চাল পেয়ে কিংকর্তব্যবিমূঢ় মানুষ ভেবে পাচ্ছে না ভাত রাধঁবে না পিঠা বানাবে। আর ভাত রাঁধলে কিভাবে রাঁধতে হয় অনেকে তা জানে না। মানুষের এই বিপর্যয়ের সময় তাদেরকে এ ধরনের পরিস্থিতির দিকে ঠেলে দেয়া অসহায় জনগণের প্রতি সরকারে উপহাস মাত্র।
নেতৃবৃন্দ বলেন, আজ ১৯ সেপ্টেম্বর খাদ্যমন্ত্রীর সাথে চাল ব্যবসায়ীদের এক বৈঠকে ব্যবসায়ীরা মন্ত্রীকে আশ্বস্ত করেছেন দু-একদিনের মধ্যে চালের বর্ধিত দাম হ্রাস পাবে। এতে বোঝা যাচ্ছে চালের দাম নির্ধারণের চাবিকাঠি রয়েছে ব্যবসায়ীদের হাতে। চালকলের মালিকরা এবং পাইকারী ব্যবসায়ীরা যোগসাজশে চালের দামবৃদ্ধি ঘটিয়েছে। এদের সহযোগিতা করেছে দুর্নীতিবাজ আমলাচক্র ও ক্ষমতাসীন অসৎ রাজনীতিবিদরা। চালকল মালিক-ব্যবসায়ী-আমলা-রাজনীতিবিদদের অসৎ সিন্ডিকেট চালের দাম বাড়িয়ে দেশের মানুষের কাছ থেকে শত শত কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছে। চালের দাম কমানোর নামে চাল আমাদনীকারকদের ‘শূন্য’ মার্জিনে এলসি খোলার জন্য বাণিজ্যিক ব্যাংকসমূহকে নির্দেশ প্রদান করেছে সরকার এবং চাল আমাদনীতে বাজেটে ঘোষিত শুল্ক ২৮% থেকে হ্রাস করে ২% নির্ধারণ করেছে। এতে মুনাফা বেড়েছে চাল আমদানীকারকদের। কিন্তু বাজারে চালের দাম হ্রাস পায়নি। জনগণকে বর্ধিত দামেই চাল কিনতে হচ্ছে।
নেতৃবৃন্দ বলেন, আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন মহাজোট সরকারের নির্বাচনী অঙ্গীকার ছিল তারা ১০ টাকা কেজিতে জনগণকে চাল সরবরাহ করবে। বাস্তবতা হচ্ছে জনগণকে লাইনে দাঁড়িয়ে ট্রাক থেকে ৩০ টাকা কেজিতে আতপ চাল কিনতে হচ্ছে।
চালের দাম নিয়ন্ত্রণে সরকারের ব্যর্থতায় ক্ষোভ প্রকাশ করে নেতৃবৃন্দ বলেন, সিন্ডিকেট ভেঙে দেয়ার পরিবর্তে সিন্ডিকেটকে প্রশ্রয় দিচ্ছে সরকার। কৃত্রিমভাবে চালের দাম বৃদ্ধির জন্য দায়ী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য তারা সরকারের প্রতি আহবান জানান। সেই সাথে কোন দুষ্টচক্র যাতে নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যের দাম নিয়ে কারসাজি করতে না পারে সেজন্য চালসহ নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যের বাজার নিয়ন্ত্রণে সরকার এবং সরকারি সংস্থাকে মূখ্য ভূমিকা নেয়ার দাবি জানান।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন