বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিবি) ঢাকা কমিটির সমাবেশে নেতৃবৃন্দ অযৌক্তিভাবে বিদ্যুতের মূল্যবৃদ্ধির পাঁয়তারার প্রতিবাদে সকলকে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান জানিয়েছেন। সমাবেশে নেতৃবৃন্দ বিদ্যুতের মূল্যবৃদ্ধির জন্য দায়ী রেন্টাল-কুইক রেন্টাল বাতিল, সরকারী প্রতিষ্ঠানে গ্যাস সরবরাহ, পিডিবিকে আন্তর্জাতিক বাজার দরে তেল সরবরাহ করে বিদ্যুতের মূল্য কমানোর জন্য গণশুণানীর আয়োজন করার জন্যও সরকারের প্রতি আহ্বান জানান।
সমাবেশে সিপিবি কেন্দ্রীয় কমিটির সম্পাাদক রুহিন হোসেনপ্রিন্স বলেন, দাম বাড়ানোর জন্য বিইআরসিকে গণশুনানীকরে তথ্য-প্রমাণ দিতে হয়। কিন্তু কোন গণশুনানীতেই তারা দাম বাড়ানোর পক্ষে তথ্য প্রমাণ হাজির করতে পারেনি। প্রতিবারই গণশুনানীর নামে সরকার নাটক করে চলেছে। বিইআরসিকে ঠুটো জগন্নাথ বানানো হয়েছে। তিনি বলেন,গণশুনানীর পূর্বে প্রতিমন্ত্রী কিভাবে দাম বাড়ানোর কথা বলেন? তিনি বলেন, সরকার তেল বিক্রি করে যে ১০ হাজার কোটি টাকা লাভ করেছে সেই টাকা কোথায় ব্যয় করা হচ্ছে? আন্তর্জাতিক বাজার দরে তেল কিনলে বিদ্যুতের দাম কমানো সম্ভব উল্লেখ করে তিনি বলেন, পিডিবিকে বিপিসি থেকে নয়, সরাসরি আন্তর্জাতিক দরে তেল কেনার অনুমতি দেওয়ার আহ্বান জানান। তিনি আরও বলেন সরকারের দুর্নীতি- ভুলনীতির কারণে বিদ্যুতের মূল্যবৃদ্ধির দায় জনগণের ঘাড়ে চাপানো চলবে না।
ঢাকা কমিটির সাধারণ সম্পাদক ডা. সাজেদুল হক রুবেল বলেন,এমনিতেই গ্যাস, বিদ্যুৎ, পানির দাম সাধারণ মানুষের ক্রয় সীমার বাইরে। তার ওপরে আবার সরকার অযৌক্তকভাবে বিদ্যুতের দাম বাড়ানোর পাঁয়তারা চালিয়ে যাচ্ছে।
তিনি বলেন, সামিট গ্রুপসহ মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর আত্মীয় স্বজনদের কোম্পানীর মুনাফা বৃদ্ধির জন্যই এই মূল্যবৃদ্ধির আয়োজন। তিনি বলেন, অচল ৭৫ ভাগ টারবাইন সচল করার মাধ্যমেই বিদ্যুতের দাম কমানো সম্ভব। তিনি বলেন, সব কিছুর দাম বেড়েছে কিন্তু মানুষের মূল্য কমেছে। তিনি বামপন্থীদের নেতৃত্বে পাড়ায়-মহল্লায় এসব অন্যায়ের বিরুদ্ধে তীব্র আন্দোলন গড়ে তোলার আহ্বান জানান।
আজ ১২ সেপ্টেম্বর, মঙ্গলবার বিকালে জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে সিপিবি ঢাকা কমিটি আয়োজিত সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন ঢাকা কমিটির সভাপতি মোসলেউদ্দিন। সমাবেশে আরও বক্তব্য রাখেন সিপিবি ঢাকা কমিটির সম্পাদকমন্ডলীর সদস্য কাজী রুহুল আমিন, খান আসাদুজ্জামান মাসুম, সদস্য আখতার হোসেন। সংহতি জানিয়ে বক্তব্য রাখেন বাসদ ঢাকা মহানগরের নেতা জুলফিকার আলী। সমাবেশ পরিচালনা করেন ঢাকাকমিটির সদস্য মুর্শিকুল ইসলাম শিমুল।সমাবেশ শেষে বিক্ষোভ মিছিল নগরীর বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে।
সমাবেশে সিপিবি কেন্দ্রীয় কমিটির সম্পাাদক রুহিন হোসেনপ্রিন্স বলেন, দাম বাড়ানোর জন্য বিইআরসিকে গণশুনানীকরে তথ্য-প্রমাণ দিতে হয়। কিন্তু কোন গণশুনানীতেই তারা দাম বাড়ানোর পক্ষে তথ্য প্রমাণ হাজির করতে পারেনি। প্রতিবারই গণশুনানীর নামে সরকার নাটক করে চলেছে। বিইআরসিকে ঠুটো জগন্নাথ বানানো হয়েছে। তিনি বলেন,গণশুনানীর পূর্বে প্রতিমন্ত্রী কিভাবে দাম বাড়ানোর কথা বলেন? তিনি বলেন, সরকার তেল বিক্রি করে যে ১০ হাজার কোটি টাকা লাভ করেছে সেই টাকা কোথায় ব্যয় করা হচ্ছে? আন্তর্জাতিক বাজার দরে তেল কিনলে বিদ্যুতের দাম কমানো সম্ভব উল্লেখ করে তিনি বলেন, পিডিবিকে বিপিসি থেকে নয়, সরাসরি আন্তর্জাতিক দরে তেল কেনার অনুমতি দেওয়ার আহ্বান জানান। তিনি আরও বলেন সরকারের দুর্নীতি- ভুলনীতির কারণে বিদ্যুতের মূল্যবৃদ্ধির দায় জনগণের ঘাড়ে চাপানো চলবে না।
ঢাকা কমিটির সাধারণ সম্পাদক ডা. সাজেদুল হক রুবেল বলেন,এমনিতেই গ্যাস, বিদ্যুৎ, পানির দাম সাধারণ মানুষের ক্রয় সীমার বাইরে। তার ওপরে আবার সরকার অযৌক্তকভাবে বিদ্যুতের দাম বাড়ানোর পাঁয়তারা চালিয়ে যাচ্ছে।
তিনি বলেন, সামিট গ্রুপসহ মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর আত্মীয় স্বজনদের কোম্পানীর মুনাফা বৃদ্ধির জন্যই এই মূল্যবৃদ্ধির আয়োজন। তিনি বলেন, অচল ৭৫ ভাগ টারবাইন সচল করার মাধ্যমেই বিদ্যুতের দাম কমানো সম্ভব। তিনি বলেন, সব কিছুর দাম বেড়েছে কিন্তু মানুষের মূল্য কমেছে। তিনি বামপন্থীদের নেতৃত্বে পাড়ায়-মহল্লায় এসব অন্যায়ের বিরুদ্ধে তীব্র আন্দোলন গড়ে তোলার আহ্বান জানান।
আজ ১২ সেপ্টেম্বর, মঙ্গলবার বিকালে জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে সিপিবি ঢাকা কমিটি আয়োজিত সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন ঢাকা কমিটির সভাপতি মোসলেউদ্দিন। সমাবেশে আরও বক্তব্য রাখেন সিপিবি ঢাকা কমিটির সম্পাদকমন্ডলীর সদস্য কাজী রুহুল আমিন, খান আসাদুজ্জামান মাসুম, সদস্য আখতার হোসেন। সংহতি জানিয়ে বক্তব্য রাখেন বাসদ ঢাকা মহানগরের নেতা জুলফিকার আলী। সমাবেশ পরিচালনা করেন ঢাকাকমিটির সদস্য মুর্শিকুল ইসলাম শিমুল।সমাবেশ শেষে বিক্ষোভ মিছিল নগরীর বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন