'পার্টিতে মূল সমস্যার জায়গাটা তা হলো, শ্রমিক থেকে আগত লোকজন অত্যন্ত কম। লেনিন বলেছিলেন, কমিউনিস্ট পার্টিতে শ্রমিকদের সংখ্যা সবসময় বেশি হবে। কিন্তু আমাদের এখানে শ্রমিক শ্রেণী সবসময় সংখ্যালঘিষ্ঠ। আর নেতৃত্ব সবসময় মধ্যবিত্ত শ্রেণীর হাতে ছিল। আমাদের শ্রমিকরা, শ্রেণী হিসেবে ও চিন্তা-চেতনার দিক থেকে এখনো সে রকম উন্নত না। এবং সাধারণভাবে যারা এখানে আসে তারা কাজকর্মের দিক থেকে অনেক অগ্রসর কিন্তু চিন্তা-চেতনার দিক থেকে তেমনটা না। অর্থাৎ সিদ্ধান্ত গ্রহণের স্তরে, নীতিনির্ধারণী স্তরে গিয়ে ভুল করে। এসব কারণে তারা সামনে আসতে পারে না।
শ্রমিক কৃষকের মধ্য থেকে যারা আসছে তারা তো মার্কস লেনিন বুঝে বা আত্মস্থ করে যে পার্টিতে এসেছে তা তো নয়, একটা প্রত্যক্ষ লড়াই সংগ্রামের মধ্য দিয়ে তারা পার্টিতে এসেছে। ফলে, তারা কমিউনিস্ট কিন্তু পরিস্থিতি বিশ্লেষণের জন্য যে ত্বত্তীয় জ্ঞান থাকার দরকার তা তাদের ছিল না বা নেই। আমাদের পার্টিতে এ রকম অনেক শ্রমিক নেতা ছিলেন, যেমন সুনীল রায়, মকবুল হোসেন শ্রমিক ছিলেন, সে অবস্থা থেকে তারা কেন্দ্রীয় কমিটিতে এসেছিলেন। এদের রাজনীতিকে বিশ্লেষণ করার ক্ষেত্রে, নেতৃত্ব দেয়ার ক্ষেত্রে দুর্বলতা ছিল। কিন্তু তাদের রাজনৈতিক ভূমিকা ছিল গুরুত্বপূর্ণ। ফলে এ শ্রমিক নেতারা পার্টিকে নেতৃত্ব দিতে পারেননি।'......
শ্রমিক কৃষকের মধ্য থেকে যারা আসছে তারা তো মার্কস লেনিন বুঝে বা আত্মস্থ করে যে পার্টিতে এসেছে তা তো নয়, একটা প্রত্যক্ষ লড়াই সংগ্রামের মধ্য দিয়ে তারা পার্টিতে এসেছে। ফলে, তারা কমিউনিস্ট কিন্তু পরিস্থিতি বিশ্লেষণের জন্য যে ত্বত্তীয় জ্ঞান থাকার দরকার তা তাদের ছিল না বা নেই। আমাদের পার্টিতে এ রকম অনেক শ্রমিক নেতা ছিলেন, যেমন সুনীল রায়, মকবুল হোসেন শ্রমিক ছিলেন, সে অবস্থা থেকে তারা কেন্দ্রীয় কমিটিতে এসেছিলেন। এদের রাজনীতিকে বিশ্লেষণ করার ক্ষেত্রে, নেতৃত্ব দেয়ার ক্ষেত্রে দুর্বলতা ছিল। কিন্তু তাদের রাজনৈতিক ভূমিকা ছিল গুরুত্বপূর্ণ। ফলে এ শ্রমিক নেতারা পার্টিকে নেতৃত্ব দিতে পারেননি।'......
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন