বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনের আমন্ত্রণে আজ নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ে বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিবি)’র নেতৃবৃন্দ পার্টির সভাপতি কমরেড মুজাহিদুল ইসলাম সেলিমের নেতৃত্বে নির্বাচন কমিশনের সাথে এক মতবিনিময় সভায় মিলিত হন। মতবিনিময় সভায় প্রধান নির্বাচন কমিশনার জনাব কে এম নূরুল হুদার নেতৃত্বে কমিশনারবৃন্দ জনাব মাহবুব তালুকদার, জনাব মোঃ রফিকুল ইসলাম, জনাব কবিতা খানম, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল শাহদাৎ হোসেন চৌধুরী (অবঃ), সচিব জনাব হেলালুদ্দীন আহমেদ অংশ নেন। সিপিবি’র নেতৃবৃন্দের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন সাধারণ সম্পাদক কমরেড মো. শাহ আলম, সহকারি সাধারণ সম্পাদক কমরেড সাজ্জাদ জহির চন্দন, প্রেসিডিয়াম সদস্য কমরেড লক্ষ্মী চক্রবর্তী, কমরেড রফিকুজ্জামান লায়েক, কমরেড মিহির ঘোষ, কমরেড অনিরুদ্ধ দাশ অঞ্জন, কমরেড আবদুল্লাহ ক্বাফী রতন, সম্পাদকবৃন্দ কমরেড আহসান হাবীব লাবলু, কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স ও কমরেড জলি তালুকদার।
নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকে আলোচনার শুরুতেই আলোচ্যসূচি উত্থাপন করেন কমিশনের ভারপ্রাপ্ত সচিব জনাব হেলালুদ্দীন আহমেদ। আলোচ্যসূচির মধ্যে অন্তর্ভুক্ত ছিল- আইনি কাঠামো সংস্কার, সীমানা পুনঃনির্ধারণ, ভোটার তালিকা প্রণয়ন, ভোটকেন্দ্র স্থাপন, নতুন রাজনৈতিক দলের নিবন্ধন, নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলসমূহের নিরীক্ষা এবং নির্বাচনী কর্মকর্তাদের সক্ষমতা বৃদ্ধি। প্রারম্ভিক বক্তব্য দেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার কে এম নূরুল হুদা। সিপিবি’র পক্ষে আলোচনার সূচনা করেন পার্টির সভাপতি কমরেড মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম। কমরেড সেলিম বলেন, পাকিস্তান আমলে মানুষ সার্বজনীন ভোটাধিকারের জন্য লড়াই করেছে। বাংলাদেশ আমলে বিশেষ করে দুইটি সামরিক শাসকের আমলে ’আমার ভোট আমি দিব’ দাবিতে সংগ্রাম করেছে। ১৯৯০ সালে স্বৈরাচারের পতনের মধ্য দিয়ে মানুষের ভোটাধিকার প্রতিষ্ঠার সুযোগ জাতির সামনে এসেছিল। কিন্তু ’৯০ এর পরবর্তী ক্ষমতাসীন দলগুলোর ক্ষমতালীপসার কারণে বাংলাদেশে নির্বাচনী ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠিত হতেই পারেনি। স্বৈরাচার আমলের মত নির্বাচনকে পুনরায় তামাশায় পরিণত হয়েছে। নির্বাচন ব্যবস্থার ওপর জনগণ আস্থা হারিয়ে ফেলেছে। ঘটনা আজ এমন অবস্থায় এসে উপনীত হয়েছে যে, চলতি নির্বাচনী ব্যবস্থাকে মৌলিকভাবে ঢেলে সাজানো ব্যতিত তার ওপর মানুষের আস্থা ফিরিয়ে আনা সম্ভব হবে না।
নির্বাচনকালীন সরকার সম্পর্কে কমরেড সেলিম বলেন, সংবিধান সংশোধনের মাধ্যমে নির্বাচনকালীন সময়ে সরকারের কর্তৃত্বকে সাংবিধানিকভাবে সংকুচিত করে তার অন্তবর্তীকালীন কাজ তত্ত্বাবধায়নমূলক ও অত্যাবশ্যক রুটিন কিছু কাজের মধ্যে সীমাবদ্ধ রাখতে হবে। তিনি বলেন, নির্বাচন ’নির্বাচন কমিশনের’ অধীনে অনুষ্ঠান করতে হবে- কোন সরকারের অধীনে নয়।
জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সেনাবাহিনী মোতায়েন সম্পর্কে কমরেড সেলিম বলেন, নির্বাচন কমিশনকে নিরপেক্ষ নির্বাচন নিশ্চিত করা ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষার প্রয়োজনে যেকোন রাষ্ট্রীয় বাহিনী নিয়োগের ক্ষেত্রে পূর্ণ স্বাধীনতা দিতে হবে।
কমরেড সেলিম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ‘এলাকাভিত্তিক একক প্রতিনিধিত্বে’র পরিবর্তে ‘জাতীয়ভিত্তিক সংখ্যানুপাতিক প্রতিনিধিত্ব ব্যবস্থা’ চালুর পক্ষে যুক্তি দিয়ে বলেন বিদ্যমান ব্যবস্থায় প্রতিনিধিত্বশীলতা নিশ্চিত হয় না। এ ব্যবস্থায় সংখ্যালঘিষ্ঠ ভোট পেয়েও সংখ্যাগরিষ্ঠের প্রতিনিধি হওয়া যায়। তিনি বলেন সংখ্যানুপাতিক ব্যবস্থায় ব্যক্তির পরিবর্তে দলীয় ইশতেহার প্রাধান্য পাওয়ায় নির্বাচনে টাকার খেলা, পেশী শক্তির ব্যবহার হ্রাস পাবে।
অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য সিপিবি’র পক্ষ থেকে ১৪ দফা সুপারিশমালা উত্থাপন করেন পার্টির সাধারণ সম্পাদক কমরেড মো. শাহ আলম।
নির্বাচনকালীন সরকার সম্পর্কে কমরেড সেলিম বলেন, সংবিধান সংশোধনের মাধ্যমে নির্বাচনকালীন সময়ে সরকারের কর্তৃত্বকে সাংবিধানিকভাবে সংকুচিত করে তার অন্তবর্তীকালীন কাজ তত্ত্বাবধায়নমূলক ও অত্যাবশ্যক রুটিন কিছু কাজের মধ্যে সীমাবদ্ধ রাখতে হবে। তিনি বলেন, নির্বাচন ’নির্বাচন কমিশনের’ অধীনে অনুষ্ঠান করতে হবে- কোন সরকারের অধীনে নয়।
জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সেনাবাহিনী মোতায়েন সম্পর্কে কমরেড সেলিম বলেন, নির্বাচন কমিশনকে নিরপেক্ষ নির্বাচন নিশ্চিত করা ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষার প্রয়োজনে যেকোন রাষ্ট্রীয় বাহিনী নিয়োগের ক্ষেত্রে পূর্ণ স্বাধীনতা দিতে হবে।
কমরেড সেলিম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ‘এলাকাভিত্তিক একক প্রতিনিধিত্বে’র পরিবর্তে ‘জাতীয়ভিত্তিক সংখ্যানুপাতিক প্রতিনিধিত্ব ব্যবস্থা’ চালুর পক্ষে যুক্তি দিয়ে বলেন বিদ্যমান ব্যবস্থায় প্রতিনিধিত্বশীলতা নিশ্চিত হয় না। এ ব্যবস্থায় সংখ্যালঘিষ্ঠ ভোট পেয়েও সংখ্যাগরিষ্ঠের প্রতিনিধি হওয়া যায়। তিনি বলেন সংখ্যানুপাতিক ব্যবস্থায় ব্যক্তির পরিবর্তে দলীয় ইশতেহার প্রাধান্য পাওয়ায় নির্বাচনে টাকার খেলা, পেশী শক্তির ব্যবহার হ্রাস পাবে।
অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য সিপিবি’র পক্ষ থেকে ১৪ দফা সুপারিশমালা উত্থাপন করেন পার্টির সাধারণ সম্পাদক কমরেড মো. শাহ আলম।
বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে অনুষ্ঠিত মতবিনিময় সভায় উত্থাপিত বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিবি)’র সুপারিশ (সংক্ষিপ্তসার)
পাকিস্তান আমলে মানুষ সার্বজনীন ভোটাধিকারের জন্য লড়াই করেছে। স্বাধীন বাংলাদেশ বিশেষ করে সামরিক শাসকের আমলে ‘আমার ভোট আমি দেব’ দাবিতে সংগ্রাম করেছে। ১৯৯০ সালে স্বৈরাচারের পতনের মধ্য দিয়ে মানুষের ভোটাধিকার প্রতিষ্ঠার সুযোগ জাতির সামনে এসেছিল। কিন্তু ’৯০ এর পরবর্তী ক্ষমতাসীন দলগুলোর ক্ষমতালিপ্সার কারণে বাংলাদেশে নির্বাচনী ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠিত হতেই পারেনি। স্বৈরাচার আমলের মতো নির্বাচনকে পুনরায় তামাশায় পরিণত হয়েছে। নির্বাচন ব্যবস্থার ওপর জনগণ আস্থা হারিয়ে ফেলেছে। ঘটনা আজ এমন অবস্থায় এসে উপনীত হয়েছে যে, চলতি নির্বাচনী ব্যবস্থাকে মৌলিকভাবে ঢেলে সাজানো ব্যতিত তার ওপর মানুষের আস্থা ফিরিয়ে আনা সম্ভব হবে না। নির্বাচনকে অবাধ, নিরপেক্ষ ও সুষ্ঠ করার জন্য বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিবি) নির্বাচন কমিশনের কাছে যে ১৪ দফা সুপারিশমালা উপস্থাপন করেছে তার সংক্ষিপ্তসার সাংবাদিক বন্ধুদের জ্ঞাতার্থে নিচে তুলে ধরছি :
১) জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ‘এলাকাভিত্তিক একক প্রতিনিধিত্বে’র পরিবর্তে ‘জাতীয়ভিত্তিক সংখ্যানুপাতিক প্রতিনিধিত্ব ব্যবস্থা’ চালু করতে হবে।
২) জাতীয় সংসদ নির্বাচনে রাজনৈতিক দলের মনোনীত প্রার্থী হতে হলে কোনো ব্যক্তিকে কমপক্ষে ৫ (পাঁচ) বছর রাজনৈতিক দলের সদস্য হিসেবে সক্রিয় থাকতে হবে।
৩) দলের মনোনয়ন প্রাপ্তির ক্ষেত্রে তৃণমূল থেকে স্বচ্ছ মনোনয়ন প্রক্রিয়ার ব্যবস্থা বাধ্যতামূলক করা। মনোনয়ন বাণিজ্য রোধকল্পে কার্যকরী ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।
৪) জাতীয় সংসদ নির্বাচনে একজন প্রার্থীর নির্বাচনী ব্যয়ের সর্বোচ্চ সীমা কমিয়ে ৩ লাখ টাকা নির্ধারণ করতে হবে।
৫) জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ার জন্য জামানতের পরিমাণ সর্বোচ্চ ২ হাজার টাকা করতে হবে।
৬) ভোটার তালিকার সিডি কেনার বাধ্যবাধকতা বাতিল করে প্রার্থীদেরকে বিনামূল্যে ভোটার তালিকা সরবরাহ করতে হবে।
৭) জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সকল প্রার্থীর জন্য টিআইএন বাধ্যতামূলক করার পরিবর্তে কেবল যে সব প্রার্থীর আয় করারোপযোগ্য সীমার ঊর্ধ্বে তাদের ক্ষেত্রে টিআইএন বাধ্যতামূলক করতে হবে।
৮) নির্বাচনকে কালো টাকা, পেশিশক্তি, ধর্মের অপব্যবহার ও প্রশাসনিক ক্ষমতার অপব্যবহার মুক্ত রাখতে হবে।
৯) জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ক্ষেত্রে এখন পর্যন্ত ইভিএম ব্যবস্থা চালু এখনই চালু না করা। স্থানীয় পর্যায়ের নির্বাচনে তা ব্যবহার করে অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে তা জাতীয় নির্বাচনে চালু করা যেতে পারে।
১০) জাতীয় নির্বাচনে অনলাইনে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার বিধান চালু করতে হবে।
১১) তফসিল ঘোষণার অব্যবহিত পূর্বেই বিদ্যমান জাতীয় সংসদ ভেঙে দিয়ে প্রতিদ্ব›দ্বী প্রার্থীদের মধ্যে সমতা বিধান করতে হবে।
১২) সংবিধান সংশোধনের মাধ্যমে নির্বাচনকালীন সময়ে সরকারের কর্তৃত্বকে সাংবিধানিকভাবে সংকুচিত করে তার অন্তবর্তীকালীন কাজ তত্ত¡াবধায়নমূলক ও অত্যাবশ্যক রুটিন কিছু কাজের মধ্যে সীমাবদ্ধ রাখতে হবে। জাতীয় সংসদ নির্বাচন ’নির্বাচন কমিশনের’ অধীনে অনুষ্ঠান করতে হবে- কোন সরকারের অধীনে নয়।
১৩) নির্বাচন কমিশনকে নিরপেক্ষ নির্বাচন নিশ্চিত করা ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষার প্রয়োজনে যে কোনো রাষ্ট্রীয় বাহিনী নিয়োগের ক্ষেত্রে পূর্ণ স্বাধীনতা দিতে হবে।
১৪) সংরক্ষিত নারী আসনের সংখ্যা বৃদ্ধি করে ১০০ তে উন্নীত করা এবং সরাসরি ভোটে নির্বাচন ব্যবস্থা চালু করতে হবে।
১৫) নির্বাচিত প্রতিনিধি দায়িত্ব পালনে ব্যর্থ হলে এলাকার জনগণ প্রয়োজনে যাতে ওই প্রতিনিধি প্রত্যাহার (রিকল) করতে পারে তার বিধান প্রবর্তন করতে হবে।
১৬) ’না’ ভোট প্রদানের পদ্ধতি চালু করতে হবে।
২) জাতীয় সংসদ নির্বাচনে রাজনৈতিক দলের মনোনীত প্রার্থী হতে হলে কোনো ব্যক্তিকে কমপক্ষে ৫ (পাঁচ) বছর রাজনৈতিক দলের সদস্য হিসেবে সক্রিয় থাকতে হবে।
৩) দলের মনোনয়ন প্রাপ্তির ক্ষেত্রে তৃণমূল থেকে স্বচ্ছ মনোনয়ন প্রক্রিয়ার ব্যবস্থা বাধ্যতামূলক করা। মনোনয়ন বাণিজ্য রোধকল্পে কার্যকরী ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।
৪) জাতীয় সংসদ নির্বাচনে একজন প্রার্থীর নির্বাচনী ব্যয়ের সর্বোচ্চ সীমা কমিয়ে ৩ লাখ টাকা নির্ধারণ করতে হবে।
৫) জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ার জন্য জামানতের পরিমাণ সর্বোচ্চ ২ হাজার টাকা করতে হবে।
৬) ভোটার তালিকার সিডি কেনার বাধ্যবাধকতা বাতিল করে প্রার্থীদেরকে বিনামূল্যে ভোটার তালিকা সরবরাহ করতে হবে।
৭) জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সকল প্রার্থীর জন্য টিআইএন বাধ্যতামূলক করার পরিবর্তে কেবল যে সব প্রার্থীর আয় করারোপযোগ্য সীমার ঊর্ধ্বে তাদের ক্ষেত্রে টিআইএন বাধ্যতামূলক করতে হবে।
৮) নির্বাচনকে কালো টাকা, পেশিশক্তি, ধর্মের অপব্যবহার ও প্রশাসনিক ক্ষমতার অপব্যবহার মুক্ত রাখতে হবে।
৯) জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ক্ষেত্রে এখন পর্যন্ত ইভিএম ব্যবস্থা চালু এখনই চালু না করা। স্থানীয় পর্যায়ের নির্বাচনে তা ব্যবহার করে অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে তা জাতীয় নির্বাচনে চালু করা যেতে পারে।
১০) জাতীয় নির্বাচনে অনলাইনে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার বিধান চালু করতে হবে।
১১) তফসিল ঘোষণার অব্যবহিত পূর্বেই বিদ্যমান জাতীয় সংসদ ভেঙে দিয়ে প্রতিদ্ব›দ্বী প্রার্থীদের মধ্যে সমতা বিধান করতে হবে।
১২) সংবিধান সংশোধনের মাধ্যমে নির্বাচনকালীন সময়ে সরকারের কর্তৃত্বকে সাংবিধানিকভাবে সংকুচিত করে তার অন্তবর্তীকালীন কাজ তত্ত¡াবধায়নমূলক ও অত্যাবশ্যক রুটিন কিছু কাজের মধ্যে সীমাবদ্ধ রাখতে হবে। জাতীয় সংসদ নির্বাচন ’নির্বাচন কমিশনের’ অধীনে অনুষ্ঠান করতে হবে- কোন সরকারের অধীনে নয়।
১৩) নির্বাচন কমিশনকে নিরপেক্ষ নির্বাচন নিশ্চিত করা ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষার প্রয়োজনে যে কোনো রাষ্ট্রীয় বাহিনী নিয়োগের ক্ষেত্রে পূর্ণ স্বাধীনতা দিতে হবে।
১৪) সংরক্ষিত নারী আসনের সংখ্যা বৃদ্ধি করে ১০০ তে উন্নীত করা এবং সরাসরি ভোটে নির্বাচন ব্যবস্থা চালু করতে হবে।
১৫) নির্বাচিত প্রতিনিধি দায়িত্ব পালনে ব্যর্থ হলে এলাকার জনগণ প্রয়োজনে যাতে ওই প্রতিনিধি প্রত্যাহার (রিকল) করতে পারে তার বিধান প্রবর্তন করতে হবে।
১৬) ’না’ ভোট প্রদানের পদ্ধতি চালু করতে হবে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন